ধুমকেতু কত প্রকার ও কি কি?
সুর্যের চারপাশে আবর্তনরত ধুমকেতুগুলোকে দুভাগে ভাগ করা যায়। i) স্বল্পস্হায়ী ধূমকেতু (Short Period Comet) এবং ii) দীর্ঘস্হায়ী ধূমকেতু (Long Period Comet)। সৌরজগতে ধুমকেতুগুলো অতীতে ঠিক কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিলো তা বেশ…
সুর্যের চারপাশে আবর্তনরত ধুমকেতুগুলোকে দুভাগে ভাগ করা যায়। i) স্বল্পস্হায়ী ধূমকেতু (Short Period Comet) এবং ii) দীর্ঘস্হায়ী ধূমকেতু (Long Period Comet)। সৌরজগতে ধুমকেতুগুলো অতীতে ঠিক কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিলো তা বেশ…
ধুমকেতুর নামকরণ করা হয় সাধারনত তার আবিষ্কারকের নামানুসারে৷ যেমনঃ এডমন্ড হ্যালি কতৃক আবিষ্কৃত ধুমকেতুর নাম রাখা হয় Hally's Comet, ক্যারোলিন শোমেকার এবং ডেভিড লেভি কতৃক আবিষ্কৃত ধুমকেতুর নামকরন করা হয়…
বিজ্ঞানীদের অনুমান, আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথে মোটামুটি ৩০ হাজার কোটি (৩০০,০০০,০০০,০০০) নক্ষত্র আছে। সংখ্যাটি এতই বিশাল যে তা কল্পনা করাটাও বেশ জটিল একটি বিষয়। একটি উদাহরণের মাধ্যমে ব্যাপারটা সহজ করে বুঝে…
আকাশগঙ্গা একটি ছায়াপথ। সৌরজগতের কেন্দ্র সূর্য এই ছায়াপথের অংশ। অর্থাৎ আমরা থাকি এই ছায়াপথে। সূর্য এবং তার সৌরজগতের অবস্থান এই ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে প্রায় ২৭০০০ আলোকবর্ষ দূরে ।আকাশগঙ্গা ছায়াপথের কালপুরুষ…
গ্যালাক্সি (বাংলায় ছায়াপথ বলে) হচ্ছে গ্যাস, ধুলা, কোটি কোটি নক্ষত্র ও তাদের অন্তর্গত গ্রহ, গ্রহাণু, অজানা বস্তু (Dark Matter) এসবের একটি সমন্বয়, যা মহাকর্ষ বলের কারণে একটি নির্দিষ্ট নিয়মে একে…
ছায়াপথ হচ্ছে মহাবিশ্বের অন্যতম প্রধান স্থাপনা! গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ মহাকর্ষীয় শক্তি দ্বারা আবদ্ধ একটি অতি বৃহৎ সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা যা তারা, আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাস ও ধূলিকণা, প্লাজমা এবং প্রচুর পরিমাণে অদৃশ্য বস্তু…
পারস্যদেশীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী আল সুফি সর্বপ্রথম কুণ্ডলাকার গ্যালাক্সির বর্ণনা করেন। তার বর্ণনাটি ছিল ধ্রুবমাতা মণ্ডলের একটি গ্যালাক্সির। ১৬১০ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা রাতের আকাশে আকাশগঙ্গা গ্যালাক্সি পর্যবেক্ষণ করেন…
গ্যালাক্সি হল মহাবিশ্বের অন্যতম প্রধান স্থাপনা ! গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ মহাকর্ষীয় শক্তি দ্বারা আবদ্ধ একটি অতি বৃহৎ সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা যা তারা, আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাস ও ধূলিকণা, প্লাজমা এবং প্রচুর পরিমাণে অদৃশ্য…
গ্রহদেরকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়: 1/ভূসদৃশ গ্রহ (Terrestrial Planet): যে সকল গ্রহ গুলো মোটামুটি পৃথিবী সদৃশ দেখতে, অর্থাৎ যেসকল গ্রহ গুলো পাথর, কঠিন ভূপৃষ্ঠ, ধাতব্য পদার্থ, গলিত ভারী ধাতুর…
যেসব জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলো নেই, তাদের গ্রহ বলে। যেমন – পৃথিবী, বুধ, শুক্র, বৃহস্পতি ইত্যাদি। এক কথায় যেসব বস্তু সূর্যের চারদিকে ঘুরে তাদেরকে গ্রহ বলা হয়। গ্রহের সংজ্ঞা এই শব্দযুগলটি…